আকুপ্রেসার ও ন্যাচারোপ্যাথি মেনে সুস্থ হওয়া অসংখ্য মানুষের মধ্য থেকে কিছু মানুষের উক্তি আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম।
যদি আপনারও ন্যাচারোপ্যাথি ও আকুপ্রেসার সম্পর্কে কোন অভিজ্ঞতা থাকে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
ন্যাচারোপ্যথি ও আকুপ্রেসার নিয়ে আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে হলে আপনার নাম, ঠিকানা ও পেশা আমাকে ম্যাসেজ করুন। সাথে আপনার ২/১ টি ছবি দেয়ার চেষ্টা করবেন। যদি আপনার ব্যাপারে এসব জানাতে আগ্রহী না হোন, তবে শুধু আপনার নাম লিখলেও চলবে।
আপনার পরিচয় (নাম, ঠিকানা, ছবি...) লেখার পর আপনি যেসকল সমস্যায় ছিলেন সেগুলো লিখুন। তারপর কিভাবে আমাদের সাথে পরিচিত হলেন, এবং কোন কোন পদ্ধতি মেনে সুস্থ হলেন তা বিস্তারিত লিখুন। আকুপ্রেসার ও ন্যাচারোপ্যাথি মেনে কত দিন যাবত জীবন পরিচালনা করতেছেন এবং কোন কোন সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়েছেন কিংবা কোন সমস্যা এখনও আছে কি-না? এসব বিবরণ আপনার মতো করে লিখবেন।
আপনার পরিচয়, সমস্যা ও সমস্যা থেকে যেভাবে মুক্ত হলেন তা সম্পূর্ণ লেখার পর সরাসরি আমাকে মেইল করতে পারেন (ইমেইল: alam.lalon@gmail.com)। অথবা, ম্যাসেঞ্জারেও লিখে জানাতে পারেন আপনার স্বাস্থ্য অভিজ্ঞতা (ম্যাসেঞ্জার: http://m.me/alamgir.alam.bd/ )।
পেটে গ্যাস, উচ্চ রক্তচাপ, টিউমার ও প্রোস্টেটজনিত সমস্যা থেকে যেভাবে মুক্ত হলেন মি. মাহ্বুবুর রহমান। “আমার নাম মাহবুবুর রহমান, পেশায় একজন ব্যবসায়ী। আমি প্রাকৃতিক নিরাময়ে… বিস্তারিত
4 years ago
“১০ বছর আগে আর্থারাইটিস, আলসার, পেটে গ্যাস, উচ্চরক্তচাপজনিত সমস্যা থেকে মুক্ত হতে প্রতিদিন ৫-৭ ধরণের ঔষধ সেবন করতাম। কিছুটা ভালো হতো কিন্তু ঔষধ বন্ধ করলেই… বিস্তারিত
4 years ago
লোকটির নাম ফয়েজ আহমেদ, কুয়েত প্রবাসী। সেখানে এসির কাজ করেন, পেশাগত কারণে তার ভারী জিনিষ তুলতে হয়, এবং 12 থেকে 14 ঘন্টা কাজ করতে হয়।… বিস্তারিত
5 years ago
শশাঙ্ক চক্রবর্তী, বারদি, লোকনাথ বাবার আশ্রমের পুরোহিত। তিনি ৫ বছর ধরে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, ওষুধ সেবন করতেন।আমার YouTube Channel (alamgir alam) দেখে সেখানে দেয়া আকুপ্রেসার প্রয়োগ… বিস্তারিত
5 years ago
প্রকৃতির বিরুদ্ধচরণ করে কেউই সুস্থ থাকতে পারে না; আপনিও পারবেন না। ন্যাচারোপ্যাথি ও আকুপ্রেসার সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক চিকিৎসা। তাই প্রাকৃতিক উপায়ে, প্রাকৃতিক নিয়মে সুস্থ থাকতে হলে আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই আকুপ্রেসার ও ন্যাচারোপ্যাথি মেনে জীবন-যাপন করতে হবে।
আকুপ্রেসার এমন এক চিকিৎসা পদ্ধতি যা নিজে নিজে করা যায়। তাই ডাক্তার অ্যাম্বুলেন্স প্রয়োজন পরে না। তাছাড়া বর্তমান বাজারে প্রচলিত ঔষধের মধ্যে **% ঔষধই অপ্রয়োজনীয়, যা ঔষধ কোম্পানীর প্রচারের জন্য ডাক্তাররা প্রেসক্রাইব করেন। এরচেয়েও বড় কথা প্রতিটি ঔষধেরই একটা সাইড ইফেক্ট থাকে, কিন্তু প্রাকৃতিক উপায়ে সুস্থ হলে সাইড ইফেক্টের প্রশ্নই আসে না।
প্রাকৃতিক উপায়ে সুস্থ থাকতে হলে কোন ডাক্তারকে ভিজিট দেয়া, অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করা, হাসপাতালের নানাবিদ খরচ গুনতে হয় না। যারা প্রতিনিয়ত আমার ভিডিও দেখেন বা আমার বই সংগ্রহ করে, সে অনুসারে জীবন পরিচালনা করেন। তারা এসব খরচের হাত থেকে মুক্ত হয়ে সম্পূর্ণ ফ্রিতেই সুস্থ থাকতে পারেন।
This website uses cookies.