by Rabiul Islam | Jan 25, 2021 | Case Study
পেটে গ্যাস, উচ্চ রক্তচাপ, টিউমার ও প্রোস্টেটজনিত সমস্যা থেকে যেভাবে মুক্ত হলেন মি. মাহ্বুবুর রহমান।
“আমার নাম মাহবুবুর রহমান, পেশায় একজন ব্যবসায়ী। আমি প্রাকৃতিক নিরাময়ে আলমগীর ভাইয়ের সাথে পরিচিত হই; বেশ কিছু দিন আগে। আমার বিভিন্ন রকম সমস্যা ছিল; শারিরীক সমস্যা। প্রথমত, গ্যাস্টিক ছিল মারত্মক রকমের। বলতে গেলে কিছুই খেতে পারতাম না, যা খেতাম সব কিছুতেই আমার গ্যাস তৈরী হতো। দ্বিতীয়ত সমস্যা ছিল, আমার প্রোস্টেটে সমস্যা ছিল। প্রস্রাব ধরলে আমি প্রস্রাবখানায় যাওয়ার আগেই দু-এক ফোঁটা পরে যেত। আমার শরীরে একটা টিউমার ছিল; ব্লাড প্রেশার ছিল। এই ধরণের সমস্যা নিয়েই মূলত আমি আসি আলমগীর ভাইয়ের এখানে। আলমগীর ভাই আমাকে কতগুলো পয়েন্ট দেখিয়ে দেয়, আকুপ্রেসারের পয়েন্ট দেখিয়ে দেয় এবং ম্যাকানিজম বলে যে, কি কারণে এই সমস্ত পয়েন্টে চাপ দিলে এই রোগগুলো ভালো হয়ে যাবে। আমি চিকিৎসা বলতে মূলত এই পরামর্শটাই নিয়েছি। এবং আমাকে পয়েন্টগুলো দেখিয়ে দিছে এবং আমি বাসাতে এগুলো নিজে নিজে ………”
মাহ্বুবুর রহমান
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী
বিস্তারিত: https://youtu.be/oF2ixLTNOfM
by alamgir alam | Jul 1, 2019 | Case Study
লোকটির নাম ফয়েজ আহমেদ, কুয়েত প্রবাসী। সেখানে এসির কাজ করেন, পেশাগত কারণে তার ভারী জিনিষ তুলতে হয়, এবং 12 থেকে 14 ঘন্টা কাজ করতে হয়। এই হাঢ়ভাঙ্গা খাটুনির মধ্যে হঠাৎ তিনি টের পান তার কোমর ব্যথা হচ্ছে, আর কোন কিছু তুলতে পারছেনা।
এমন অবস্থায় কুয়েতের হাসপাতালে দেখালে সেখানে ব্যথার ঔষধ দেয়, ব্যথার ঔষধ খেলে ভাল থাকে কিন্তু ঔষধ ছেড়ে দিলে আবার ব্যথা বেড়ে যায়। এভাবে 7 মাস চিকিৎসা থাকার পর তার ডান পা অবশ হতে শুরু করে, সে আবার হাসপাতালে গেলে MRI রিপোর্টে L4 – L5 ডিক্সে ক্ষয় জণিত সমস্যা বলে ফিজিওথেরাপী দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
কিন্তু একমাস থেরাপী নেওয়ার পরেও কোন উপকার না হওয়ায় ফয়েজ হতাশ হয়ে পরেন।
এরই মধ্যে একজন বাংলাদেশি যে, তার মায়ের চিকিৎসা আমার কাছে আকুপ্রেসার করিয়ে মায়ের সুস্থতা কথা বলেন। ফয়েজ সেই কথা শুনে কুয়েত থেকে ছুটি নিয়ে আমার কাছে আসেন।
অশেষ রহমত যে ফয়েজ আহমেদ 7 দিন আকুপ্রেসার থেরাপী ও পরামর্শে নিয়ে কোমড় ব্যথা এবং পায়ের অবশতা দূর হয়ে যায়।
ফয়েজ আহমেদ প্রকৃতিক চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ্যতার প্রথম ধাপ পার করলেন। আগামী দিনগুলি প্রকৃতির সাথে থাকলে তিনি আর এই কোমড় জণিত সমস্যায় পরবে না।
তিনি সুস্থ্যতা নিয়ে বাড়িতে ছুটি কাটাচ্ছেন।
by alamgir alam | Jun 26, 2019 | Case Study
শশাঙ্ক চক্রবর্তী, বারদি, লোকনাথ বাবার আশ্রমের পুরোহিত। তিনি ৫ বছর ধরে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, ওষুধ সেবন করতেন।
আমার YouTube Channel (alamgir alam) দেখে সেখানে দেয়া আকুপ্রেসার প্রয়োগ করেন। নিয়মিত আকুপ্রেসার করে দুই মাসের মধ্যে ডায়াবেটিস নাই। আজ পপুলার টেস্ট করে আমাকে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য অফিসে এসেছেন।
শশাঙ্ক দাদার মতো মানুষ আমার দেয়া আকুপ্রেসার সাজেশন মেনে সুস্থ থাকতে পারেন কোন প্রকারের ওষুধ ছাড়া