Description
বাসক পাতা
বাসক পাতার নির্যাস, রস বা সিরাপ শ্লেষ্মা তরল করে নির্গমে সুবিধা করে দেয়। তাই
সর্দি, কাশি এবং শ্বাসনালীর প্রদাহমূলক ব্যাধিতে এটি বিশেষ উপকারী। পানি জীবাণু মুক্ত
করতে, হাত-পা ফুলে গেলে, চামড়ার রং উজ্জ্বল করতেও এ গাছের উপকারিতা অনেক।
বাসক পাতার কিছুউপকারিতা
- বাসক পাতার ১-২ চামচ রসের সঙ্গে এক চামচ মধু মিলিয়ে খেলে শিশুর সর্দি-কাশির উপকার
পাওয়া যায়। - এই পাতার রস গোসলের আধা ঘণ্টা আগে মাথায় মাখলে উকুন মরে যায়। এছাড়া আমবাত ও
ফোঁড়ার প্রাথমিক অবস্থায় বাসক পাতা বেটে প্রলেপ দিলে ফোলা ও ব্যথা কমে যায়। - বুকে কফ এবং এর জন্য শ্বাসকষ্ট হয় বা কাশি হয় তখন বাসক পাতার রস ১-২ চামচ মধুসহ
খেলে কফ সহজে বেরিয়ে আসে। - প্রস্রাবে জ্বালা-যন্ত্রণা থাকলে বাসকের ফুল বেটে ২-৩ চামচ এবং মিছরি মিলিয়ে সরবত করে
খেলে এই রোগে উপকার পাওয়া যায়। - জ্বর হলে বা অল্প জ্বর থাকলে বাসকের মূল ৫-১০ গ্রাম ধুয়ে থেঁতো করে ১০০ মিলিলিটার
পানিতে ফুটিয়ে ২৫ মিলিলিটার থাকতে নামিয়ে তা ছেঁকে নিন। এরপর দিনে ২ বার করে
খাবেন। তাতে জ্বর এবং কাশি দুটোই চলে যাবে। - পাইরিয়া বা দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়লে ২০টি বাসক পাতা থেঁতিয়ে ২ কাপ পানিতে সিদ্ধ
করে ১ কাপ থাকতে নামিয়ে উষ্ণ অবস্থায় কুলকুচি করলে এই রোগে উপকার পাওয়া যায়। - যাদের হাঁপানির টান আছে তারা বাসক পাতা শুকনো করে, ওই পাতা বিড়ি বা চুরুটের মতো
পাকিয়ে, তার সাহায্যে ধূমপান করলে শ্বাসকষ্ট প্রশমিত হয়। - যাদের গায়ে ঘামের গন্ধ হয় তারা বাসক পাতার রস গায়ে লাগালে দুর্গন্ধ দূর হবে।
- বাসক পাতার রস ও শঙ্খচূর্ণ মিশিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করলে রঙ ফর্সা হবে।
- এক কলসি পানিতে তিন-চারটি বাসক পাতা ফেলে তিন-চার ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখার পর সেই
পানি বিশুদ্ধ হয়ে যায়। এরপর ব্যবহার করতে পারেন।
বাসক পাতা সংগ্রহ করতে এখনই যোগাযোগ করুন:
মোবাইল: ০১৭১০ ৯৩ ৫৫ ৪৪
ঠিকানা: ২৯, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ (তৃতীয় তলা), ঢাকা-১০০০, বাংলাদেশ।
Reviews
There are no reviews yet.