আকুপ্রেসার এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যা নিজে নিজেই রোগ নির্ণয়, নিরাময় করতে পারা যায়। হাত ও পায়ের বিভিন্ন পয়েন্টে চাপ দিয়ে রোগ নির্ণয় করে সেই পয়েণ্টে চাপ দিয়ে রোগ নিরাময় করা সম্ভব। এতে ডাক্তার, ডায়াগণসিস সেন্টার ও ড্রাগ লাগেনা।
যারা একাধিক রোগে ভূগছেন, দিনে দিনে ঔষধ নির্ভরতা বাড়ছে তাদের জন্য মুক্তির উপায় হলো ন্যাচারোপ্যাথি। ‘খাদ্যই ঔষধ, খাদ্যই বিষ’ এই বিষয়টি বুঝতে পারলে আপনার জীবনে ঔষধ লাগবে না। জীবনধারা পরিবর্তন করে ঔষধ মুক্ত জীবনযাপন করা সম্ভব।
ঔষধ প্রকৃতিতে স্বাস্থ্য নিজের হাতে, এই মন্ত্র বুঝতে পারাটাই প্রাকৃতিক জীবন। যা আমাদের রোগমুক্ত থাকার উপায় গুলো শিখায়।
ভাল ডাক্তার, হাসপাতাল না খুঁজে বিশুদ্ধ খাদ্য তালাশ করুন। খাদ্য পথ্য এমন একটি বিষয় যে, মানুষের দেহের সকল খাদ্যপাদান সঠিক উপায়ে পরিশোধণ করে দেহকে সাবলিল রাখতে সহয়তা করে।
১০ বছর আগে আর্থারাইটিস, আলসার, পেটে গ্যাস, উচ্চরক্তচাপজনিত সমস্যা থেকে মুক্ত হতে প্রতিদিন ৫-৭ ধরণের ঔষধ সেবন করতাম। কিছুটা ভালো হতো কিন্তু ঔষধ বন্ধ করলেই সমস্যাগুলো আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতো। তারপর বিশ্বস্ত এক ভাইয়ের মাধ্যমে আলমগীর আলম ভাই ও ন্যাচারোপ্যাথি সেন্টারের সাথে পরিচিত হই। আলম ভাই আমাকে ডিটক্সিফিকেশন করে এবং লাইফস্টাইলে কিছু বিধি-নিষেধ আরোপ করেন। ঐ সময় থেকে এখন অব্দি এই বিগত ১০ বছরে আর কোন ঔষধ খেতে হয় নি! এখন আমি ঔষধ ছাড়াই সুস্থ আছি। বিস্তারিত: https://youtu.be/GEbuD-bkd_I
আকুপ্রেসার করে কিভাবে প্রাকৃতিকভাবে সুস্থ থাকবেন, তা নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে এ বইটিতে। বইটিতে আকুপ্রেসারের হাতের সকল পয়েন্ট উল্লেখ করে তার বিবরণ দেয়া হয়েছে। আকুপ্রেসার সম্পর্কে আপনি জানতে আগ্রহী হলে এখনই সংগ্রহ করুন।
প্রাকৃতিক নিয়ম মেনে কিভাবে সুস্থ থাকবেন, তা নিয়েই রচিত প্রকৃতি ও সুস্থতা। প্রকৃতির সাথে আমাদের সুস্থতার সম্পর্ক কতখানি এই বইতে তা আলোচনা করা হয়েছে। আরো আলোচনা করা হয়েছে বিভিন্ন দেশি ফল থেকে শুরু করে রান্নাঘরের মসলার গুনাগুন পর্যন্ত।
বইটি সংগ্রহ করুনআকুপ্রেসার ফুটরোলার সেটের মধ্যে যা থাকে:
১. একটি ফুটরোলার;
২. একটি হ্যান্ডরোলার;
৩. একটি ত্রিকোণাকৃতির বঙ্গজ কাঠি।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে সঠিক নিয়মে এগুলো ব্যবহার করে আমি আকুপ্রেসার করি। আপনিও এগুলো সংগ্রহ করে নিয়মিত আকুপ্রেসার করুন এবং সুস্থ থাকুন।
রোজেলা চা : ফুসফুসের ডাক্তার
করোনা ভাইরাসের প্রকোপ শুরুর পর থেকে আমি প্রতিদিন তিনবেলা রোজেলা চা পান করি। এই চা পানের উদ্দেশ্য হলো ফুসফুস সতেজ রাখা। যাতে করোনাসহ সকল সংক্রমণজনিত ভাইরাসকে আমার শরীর শক্তভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং আমাকে সুস্থ রাখতে পারে তাই রেগুলার চায়ের পরিবর্তে আমি রোজেলাকে বেছে নিয়েছি।
আপনিও সংগ্রহ করতে পারেন।
আপনি কি জানেন জমজম কুপের পানি এত সুপেয় কেন?
কারণ- জমজমের পানিতে পরিমিত অ্যালক্যালাইন আছে।
আমাদের শরীরে নানা কারণে এসিডিটি জমে যায়। এই এসিডিটি দূর করতে দরকার অ্যালক্যালাইন পানি। এই বোতলটিতে আছে কিছু প্রাকৃতিক পাথর যা পানির অ্যালক্যালাইন মাত্রা সঠিক পরিমাণে নিয়ে আসে। আমি এই বোতল প্রায় বছর দেড়েক ধরে ব্যবহার করছি; আপনিও করুন।
মধু : রোগ নিরাময়ে যাদু
আপনার নিশ্চয়ই জানেন, আমি সবাইকে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই তিন গ্লাস কুসুম গরম পানি, ১চা চামচ লেবু রস ও পরিমাণমতো মধু খাওয়ার পরামর্শ দেই। আমি শুধু পরামর্শই দেই না; নিজেও এটা মেনে চলি। তাই প্রতিদিন সকালেই আমার যেটা প্রয়োজন পরে তাহল মধু। যদিও খাঁটি মধু পাওয়াটা খুবই কষ্টসাধ্য। কিন্তু আমি খাঁটি মধুই সংগ্রহ করি। চাইলে আপনিও সংগ্রহ করতে পারেন।
This website uses cookies.